আমি বাশার আর ফারুকের মাঝে পরে স্যান্ডউইচ হয়ে গিয়েছিলাম। ভোদায় একজনের হাত আর দুধে আর একজনের হাত পরাতে যৌন উত্তেজনায় আমার প্যান্টি ভিজে গিয়েছিল। বাশার টেনে আমার কামিজটা মাথার ওপর দিয়ে বের করে দিলে আমার বুকে শুধু আমার ব্রা। ফারুক ওর জিব বের করে আমার সারা পিঠ চাটতে চাটতে আমার ব্রার হুকটা খুলে দিল। বাশার আমার ব্রাটা খুলে ব্রার কাপ দুটা পালা করে চুষল। “ডার্লিং এইখানে তোমার দুধের ছোয়া আছে। তোমার ব্রাটা আমি বাজেয়াপ্ত করলাম। রাতে হাত মেরে তোমার ব্রার কাপে আমার ফ্যাদা ঢালব।” “ঠিক আছে আমার ব্রাটা তোমাকে দিলাম। আর আমিও তোমার জাঙ্গিায়াটা নেব। আমি রাতে তোমার জাঙ্গিয়া পরে ঘুমাব। তোমার বাড়ার ছোয়া আমি আমার ভোদায় পাব।” রীনা এসে আমার পাজামাটা খুলে আমার শরীর থেকে বের করে দিল। ফরুক আমার প্যান্টিটার ভোদার জায়গাটা চুষতে চুষতে বললো, “হেলেন তোমার ভোদার রস এখানে লেগে আছে। আমি তোমার ভোদার রস চুষছি। বাশারের মত আমিও তোমার প্যান্টিটা বাজেয়াপ্ত করলাম।” রীনা রেগে গিয়ে ফারুককে বলো, “শুয়রের বাচ্চা, তুই তো আমার চার/পাচটা ব্রা আর প্যান্টি নিয়েছিস। খানকি মাগীর পোলা, তুই কি এখন আমার ভোদা ছেড়ে হেলেনের ভোদার পেছনে লাই...
. আহসান হাবিব একজন পুলিশ অফিসার। তাঁর দুই ছেলে আর এক মেয়ে। মেয়ে হেলেন, মেঝ। সিরাজ, বড় ছেলে আর সাবু ছোট ছেলে। হাবিব সাহেব ছিলেন খুবই ধার্মিক, স্ত্রী এবং মেয়েকে কড়া পর্দার ভেতর রাখতেন। ওদরে বাইরে গেলে বোরকা পরে বের হতে হত। ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার জন্য তিনি টিকটিুলির অভয় দাস লেনে একটা ছোট বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। ছেলেরা নবাবপুর বয়েস স্কুলে পড়ে আর মেয়ে কাছেই কামরুনেসা গার্লস স্কুলে পড়ে। ছেলে দুটাই পড়াশোনায় ভাল। হাবিব সাহেব হেলেনকে ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় থেকেই বোরকা পড়ে স্কুলে আসা যাওয়া করাতেন। ক্লাসে সেই একমাত্র মেয়ে যে বোরকা পড়ত। সেইজন্য ক্লাসের সবাই তাকে একটু উত্যক্ত করত। সব স্কুলেই সব ক্লাসে অনেক রকমের পারিবারিক পরিবেশ থেকে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি হয়। কেউ বড়লোকের ঘরের, কেউ বা মধ্যবিত্ত ঘর থেকে আবার কেউ নিম্ন আয়ের পরিবার থেকে আসে। কেউ পড়াশোনায় ভাল, কেউ খেলাধুলায় ভাল আবার অনেক বখে যাওয়া। আমি সুমন, আমার দাদা বাড়ি পাবনার সুজানগর থানা অন্তর্গত নিশ্চিন্তপুর গ্রমে। নিশ্চিন্তপুর গ্রামের পরেই বণ্যানিয়ন্ত্রণ বাধ। বাধের পাচ কিলোমিটার পরেই পদ্মা নদী। বাধের ওপর দিয়ে চলে গেছে পাকা রাস্তা। বাংলাদেশের, তথা ...